রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) সাইবার ক্রাইম ইউনিটের নিরলস প্রচেষ্টায় চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত উদ্ধার হওয়া ৭৫টি হারানো মোবাইল ফোন তাদের প্রকৃত মালিকদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) আরএমপি সদর দপ্তরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ফোনগুলো হস্তান্তর করেন আরএমপি পুলিশের পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান।
এদিন বেলা ১২টায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান বলেন, মোবাইল ফোন বর্তমানে মানুষের দৈনন্দিন জীবনের এক অপরিহার্য অংশ। এটি এখন শুধু কথা বলার যন্ত্র নয়, বরং শিক্ষা, ব্যবসা, ব্যাংকিং এবং সামাজিক যোগাযোগের মতো গুরুতপূর্ণ কাজেও ব্যবহৃত হচ্ছে। একারণে তিনি মোবাইল ফোন ব্যবহারে সবাইকে আরও সতর্ক ও দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানান।
আরএমপি'র সাইবার ক্রাইম ইউনিটের দক্ষতার প্রশংসা করে তিনি বলেন, হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন ফিরে পাওয়া যদিও অনেক কঠিন, কিন্তু আরএমপি'র সাইবার ক্রাইম ইউনিটের আধুনিক প্রযুক্তি ও নিষ্ঠার কারণে এই কাজটি এখন অনেক সহজ হয়েছে। নাগরিকদের সচেতন থাকার এবং প্রয়োজনীয় তথ্য নিরাপদে সংরক্ষণ করার পরামর্শও দেন তিনি।
পুলিশ কমিশনার পুরনো বা ব্যবহৃত মোবাইল ফোন কেনার ক্ষেত্রে ক্রেতাদের সতর্ক করেন। তিনি বলেন, কিছু অসাধু ব্যক্তি করা মোবাইল ফোন কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত, যার ফলে সাধারণ মানুষ প্রতারণা ও আর্থিক ক্ষতির শিকার হন। তাই পুরনো মোবাইল কেনার আগে বিক্রেতার পরিচয় ও ফোনের বৈধতা যাচাই করা উচিত। তিনি মনে করিয়ে দেন, চোরাই মোবাইল কেনা বা বিক্রি করা আইনত শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
উল্লেখ্য, উদ্ধার হওয়া এই ফোনগুলোর মধ্যে কিছু ফোন রাজশাহী মহানগরীর বাইরে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকেও হারিয়ে গিয়েছিল। থানায় করা সাধারণ ডায়েরির (জিডি) ভিত্তিতে আরএমপি’র সাইবার ক্রাইম ইউনিট আধুনিক প্রযুক্তির সহায়তায় ফোনগুলো শনাক্ত ও উদ্ধার করে। আরএমপি'র সাইবার ক্রাইম ইউনিট ও বিভিন্ন থানা পুলিশ গত নভেম্বর ২০২৪ থেকে সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত মোট ৫১২টি হারানো মোবাইল ফোন উদ্ধার করেছে।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) আরএমপি সদর দপ্তরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ফোনগুলো হস্তান্তর করেন আরএমপি পুলিশের পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান।
এদিন বেলা ১২টায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান বলেন, মোবাইল ফোন বর্তমানে মানুষের দৈনন্দিন জীবনের এক অপরিহার্য অংশ। এটি এখন শুধু কথা বলার যন্ত্র নয়, বরং শিক্ষা, ব্যবসা, ব্যাংকিং এবং সামাজিক যোগাযোগের মতো গুরুতপূর্ণ কাজেও ব্যবহৃত হচ্ছে। একারণে তিনি মোবাইল ফোন ব্যবহারে সবাইকে আরও সতর্ক ও দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানান।
আরএমপি'র সাইবার ক্রাইম ইউনিটের দক্ষতার প্রশংসা করে তিনি বলেন, হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন ফিরে পাওয়া যদিও অনেক কঠিন, কিন্তু আরএমপি'র সাইবার ক্রাইম ইউনিটের আধুনিক প্রযুক্তি ও নিষ্ঠার কারণে এই কাজটি এখন অনেক সহজ হয়েছে। নাগরিকদের সচেতন থাকার এবং প্রয়োজনীয় তথ্য নিরাপদে সংরক্ষণ করার পরামর্শও দেন তিনি।
পুলিশ কমিশনার পুরনো বা ব্যবহৃত মোবাইল ফোন কেনার ক্ষেত্রে ক্রেতাদের সতর্ক করেন। তিনি বলেন, কিছু অসাধু ব্যক্তি করা মোবাইল ফোন কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত, যার ফলে সাধারণ মানুষ প্রতারণা ও আর্থিক ক্ষতির শিকার হন। তাই পুরনো মোবাইল কেনার আগে বিক্রেতার পরিচয় ও ফোনের বৈধতা যাচাই করা উচিত। তিনি মনে করিয়ে দেন, চোরাই মোবাইল কেনা বা বিক্রি করা আইনত শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
উল্লেখ্য, উদ্ধার হওয়া এই ফোনগুলোর মধ্যে কিছু ফোন রাজশাহী মহানগরীর বাইরে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকেও হারিয়ে গিয়েছিল। থানায় করা সাধারণ ডায়েরির (জিডি) ভিত্তিতে আরএমপি’র সাইবার ক্রাইম ইউনিট আধুনিক প্রযুক্তির সহায়তায় ফোনগুলো শনাক্ত ও উদ্ধার করে। আরএমপি'র সাইবার ক্রাইম ইউনিট ও বিভিন্ন থানা পুলিশ গত নভেম্বর ২০২৪ থেকে সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত মোট ৫১২টি হারানো মোবাইল ফোন উদ্ধার করেছে।